Breaking News
 
Kolkata Metro: পুজোর আগে বড় খবর! মেট্রো স্মার্ট কার্ডের দাম কমছে, জেনে নিন নতুন মূল্য। Rahul Gandhi : আধার-সংযুক্ত ফোন নম্বর বাধ্যতামূলক নয়, অনলাইনে ভোট মুছতে কমিশনের পদক্ষেপের পর রাহুলের অভিযোগ Ladakh unrest: লাদাখের 'গণবিক্ষোভ', জ্বলল পুলিশ ভ্যান, বিজেপি দপ্তরে হামলা, রাজ্যের মর্যাদার দাবিতে উত্তাল লাদাখ। Mamata Banerjee: কলকাতার দুর্যোগে মৃতদের পরিবারকে দিচ্ছেন ২ লক্ষ টাকা ও চাকরি, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর Chandranath Sinha: পুজোর আগে স্বস্তি! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার অন্তর্বর্তী জামিন Heavy rain cripples Kolkata: কলকাতায় বৃষ্টির জমা জলে নিহত ৮ জনের পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি মেয়রের!

 

kolkata

1 year ago

Kolkata Police:কলকাতায় জঙ্গি গতিবিধি নজরে জোর লালবাজারের,বিশেষ পোর্টাল চালুর ভাবনা

Kolkata Police
Kolkata Police

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃবেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে অভিযুক্ত আবদুল মতিন তহ্বা এবং মুসাভির হুসেন সাজিদ কলকাতায় ১৯ দিন একের পর হোটেলে গা ঢাকা দিলেও সে কথা জানতে পারেনি কলকাতা পুলিশ। স্বাভাবিক কারণেই শহরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কলকাতা পুলিশ প্রশ্নের মুখে পড়ে। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে কলকাতা শহরে থাকা সব হোটেল এবং অতিথিশালায় পুলিশের নজরদারি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে লালবাজার।

কলকাতা বা রাজ্যের কোনও জায়গার হোটেলে বিদেশের নাগরিকরা থাকতে চাইলে রেজিস্টার খাতায় নাম এন্ট্রি করার সময়ই হোটেল কর্তৃপক্ষর তরফে সংশ্লিষ্ট অতিথিকে পুলিশের দেওয়া ‘সি ফর্ম’ পূরণ করানো হয়। এটা বাধ্যতামূলক। 

হোটেল থেকে সেই তথ্য পৌঁছে যায় থানায়। উদ্দেশ্য একটাই, বিদেশে কেউ কোনও অপরাধ করে এরাজ্যে গা ঢাকা দিতে চাইলে তা সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের নজরে চলে আসে। কিন্তু দেশের যেকোনও প্রান্ত থেকে যে কেউ কলকাতা বা জেলা শহরের হোটেলে উঠলে এতদিন এই ধরনের কোনও ফর্ম পূরণ করতে হত না।

তবে অদূর ভবিষ্যতে বিদেশি নাগরিকদের মতো এদেশের বাসিন্দাদের হোটেলে থাকতে হলে এই ধরনের ফর্ম পূরণ করতে হতে পারে। 

লালবাজার সূত্রের খবর, এজন্য একটি বিশেষ পোর্টাল চালুর ভাবনা চিন্তা চলছে। ফলে দেশের কোনও প্রান্তে অপরাধ ঘটিয়ে কলকাতা বা রাজ্যের অন্যত্র হোটেলে কেউ গা ঢাকা দিতে চাইলে সঙ্গে সঙ্গে তা পুলিশের নজরে চলে আসবে। বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা আগে থেকেই চলছিল। তবে সাম্প্রতিক দুটি ঘটনার পর এ ব্যাপারে তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে।

সূত্রের খবর, রাজারাম কলকাতায় শেক্সপিয়ার সরণি এলাকার একটি হোটেলে উঠেছিলেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর পিএ-র মোবাইল নম্বরও জোগাড় করেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, অভিষেকের আপ্তসহায়কের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন রাজারাম। তারপরই নাকি অভিষেকের বাড়ির সামনে থেকে ঘুরে যান তিনি।

বস্তুত, এই দুটি ক্ষেত্রেই অভিযুক্তরা কলকাতার হোটেলে উঠলেও পুলিশের কাছে এ বিষয়ে সেই সময় কোনও তথ্যই ছিল না। সূত্রের দাবি, সে কারণেই এবার থেকে হোটেলগুলিতে নজরদারি বাড়ানোর ভাবনাচিন্তা চলছে। সেই সূত্রেই নয়া পোর্টালের পরিকল্পনা।


You might also like!