Breaking News
 
Kolkata Metro: পুজোর আগে বড় খবর! মেট্রো স্মার্ট কার্ডের দাম কমছে, জেনে নিন নতুন মূল্য। Rahul Gandhi : আধার-সংযুক্ত ফোন নম্বর বাধ্যতামূলক নয়, অনলাইনে ভোট মুছতে কমিশনের পদক্ষেপের পর রাহুলের অভিযোগ Ladakh unrest: লাদাখের 'গণবিক্ষোভ', জ্বলল পুলিশ ভ্যান, বিজেপি দপ্তরে হামলা, রাজ্যের মর্যাদার দাবিতে উত্তাল লাদাখ। Mamata Banerjee: কলকাতার দুর্যোগে মৃতদের পরিবারকে দিচ্ছেন ২ লক্ষ টাকা ও চাকরি, ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর Chandranath Sinha: পুজোর আগে স্বস্তি! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কারামন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার অন্তর্বর্তী জামিন Heavy rain cripples Kolkata: কলকাতায় বৃষ্টির জমা জলে নিহত ৮ জনের পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি মেয়রের!

 

kolkata

1 year ago

Durgapur NIT :মারধরের ভয় দেখিয়ে পদত্যাগপত্রে সই,পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনআইটি অধিকর্তার

Durgapur NIT Director
Durgapur NIT Director

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ তিন হাজার ছাত্রকে ডেকে নিয়ে এসে তাঁকে মারধর করা হবে ৷ এমনই ভয় দেখিয়ে জোর করে পদত্যাগপত্র লিখিয়ে নিয়েছেন ছাত্ররা ৷ যদিও ডিরেক্টরের দাবি, তিনি নিজে থেকে ইস্তফা দেননি। পড়ুয়ারা জোর করে তাঁকে ইস্তফাপত্রে সই করতে বাধ্য করিয়েছেন। ইস্তফার পরেই তিনি ক্ষুব্ধ পড়ুয়া এবং পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন।

রবিবার হস্টেলের ঘর থেকে অর্পণের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে ওই ছাত্রের মৃত্যুকে ঘিরে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়ায় পড়ুয়াদের মধ্যে। অভিযোগ ওঠে চিকিৎসক এবং ডিরেক্টরের গাফিলতির কারণে পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাদের দাবি, নানাভাবে সেখানকার পড়ুয়াদের উপর চাপ তৈরি করা হচ্ছে। চাকরি পাওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা এবং কলেজ থেকে নানা রকম হয়রানির জেরেই মানসিক চাপ সইতে পারেননি অর্পণ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়ায় ক্যাম্পাসে। 

অভিযোগ ওঠে, পড়ুয়ারা অরবিন্দ বাবুকে গলা ধাক্কা দিয়ে বাইরে বের করে দেয়। এরপর একটি সাদা কাগজে ইস্তফাপত্র লিখে এনে তাতে জোর করে সই করিয়ে নেয় বলে অভিযোগ। তাঁর বক্তব্য, ছাত্ররা তাঁকে হুমকি দেয় যে, সই না করলে মারধর করা হবে। এমনকী ইস্তফাপত্রে জোর করে সিল মারানো হয় বলেও তিনি অভিযোগ তোলেন। 

এখানেই শেষ নয়ষ অভিযোগ আরও ওঠে। এনআইটি প্রধানের দাবি, রেজিস্ট্রারকে জোর করে নিয়ে গিয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকে ইমেল পাঠানো হয়। তাঁর বক্তব্য, এর ফলে তিনি নিরুপায় ছিলেন। যদিও তিনি জানান, ওই ছাত্রের মৃত্যু বেদনাদায়ক। তিনি অভিযোগ করেন, পুলিশকে জানালেও পুলিশ আসেনি।

কলেজের পড়ুয়াদের দাবি, অর্পণকে যখন তাঁর ঘর থেকে উদ্ধার করা হয়, তখনও তাঁর হৃদযন্ত্র সচল ছিল। অ্যাম্বুল্যান্স আনা হলেও তারা বলে রিপোর্ট লেখাতে হবে, আইডি কার্ড দেখাতে হবে। ছাত্রদের অভিযোগ, অর্পণকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করার পর অনেকক্ষণ বেঁচে ছিলেন। কিন্তু এনআইটির নিজস্ব হাসপাতালে অক্সিজেন সিলিন্ডার এবং প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র না থাকা এবং দীর্ঘ ২০ মিনিট অর্পণকে ফেলে রাখার কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়।


You might also like!