পুলিশ সূত্রের খবর, জেরায় কাশিম জানিয়েছেন, বাহরিনের নাগরিক হলেও তিনি জার্মান শরণার্থী। তাঁর কাছে এই সংক্রান্ত কার্ডও মিলেছে। প্রায় এক বছর ধরে তিনি এ দেশে রয়েছেন। তবে, কী ভাবে ও কেন তিনি ভারতে এলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ভাষা সংক্রান্ত কারণে কাশিমের সঙ্গে কথা বলতে অসুবিধা হচ্ছে পুলিশের। কারণ, তিনি ভাঙা ভাঙা ইংরেজিতে কথা বলছেন, যা ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছে না। তাঁর সম্পর্কে জানতে সিকিয়োরিটি কন্ট্রোল রুমের সাহায্য নিচ্ছে পুলিশ।
সোমবার কাশিমকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হয়। তাঁর কোনও আইনজীবী না থাকায় তাঁর হয়ে মামলা লড়েন কলকাতার লিগাল এড ডিফেন্স কাউন্সেল-এর আইনজীবী নবনীতা মণ্ডল। তিনি বলেন, ‘‘ওই বিদেশি জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তিনি পর্যটন ভিসা নিয়ে ভারতে এসেছিলেন।’’ কাশিমকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত।