Breaking News
 
Jadavpur University Student Death: যাদবপুরে ছাত্রীর মৃত্যুতে চাঞ্চল্য, অনামিকার পরিবারের অভিযোগে খুনের মামলা রুজু! Kharagpur IIT: মাতৃভাষায় প্রযুক্তি শিক্ষা,খড়গপুর আইআইটিতে বাংলাভাষায় উচ্চশিক্ষার নতুন দিগন্ত! Jwala Gutta : মানবিকতায় উজ্জ্বল জ্বালা গুট্টা, অভাবী শিশুদের মুখে হাসি ফোটাতে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান Calcutta high Court: অবসর নিলেন কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম,নবতম দায়িত্বে বিচারপতি সৌমেন সেন! ISREL-IRAQ Conflict:'যুদ্ধঘোষণা' পশ্চিম এশিয়ার আরেক রাষ্ট্রনেতার, ইজ়রায়েলের বিরুদ্ধে ইসলামি সামরিক জোটের আহ্বান Helencha High School : ছাত্রীদের কুরুচিকর ইঙ্গিত? সহকারী প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, মাথা ফাটল মারধরে!

 

Technology

2 years ago

Messaging app :ভারতে নিষিদ্ধ হচ্ছে ১৪ মেসেজিং অ্যাপ

14 messaging apps are being banned in India
14 messaging apps are being banned in India

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ ভারতে ১৪টি মোবাইল চ্যাটিং অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সন্ত্রাসীরা মোবাইলে চ্যাটিং অ্যাপের দ্বারা তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে এমন অভিযোগে নিষিদ্ধ করা হয় অ্যাপগুলো। পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু ও কাশ্মীরে তথ্য প্রেরণের জন্য এই অ্যাপ ব্যবহার করছিল বলে সূত্রে জানা যায়। সোমবার (১ মে) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়।

নিষিদ্ধ ১৪টি অ্যাপ হলো— ক্রিপভিসার, এনিগমা, সেফসইউস, উইক্রেম, মেডিয়াফায়ার, ব্রিয়ার, বিচ্যাট, ন্যান্ডবক্স, কনিয়ন, ইমু, ইলিমেন্ট, সেকেন্ড লাইন, জাঙ্গি ও থ্রিমা।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে এই পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেসব অ্যাপ জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি এবং ভারতীয় আইন অমান্য করছিল তাদের তালিকা করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে পাঠায় গোয়েন্দা সংস্থা। পরে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অ্যাপগুলো নিষিদ্ধ করার অনুরোধ করে। ভারতীয় তথ্য প্রযুক্তি আইন-২০০০ এর ৬৯এ ধারায় অ্যাপগুলো নিষিদ্ধ করা হয়।

সংবাদমাধ্যম এএনআই সূত্রে জানা যায়, এই ব্যাপারে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থার জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেছেন, গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পারে অ্যাপগুলো ব্যবহার করে জম্মু ও কাম্মীর উপত্যকায় সন্ত্রাসী প্রচারণা চালানো হচ্ছিল।

গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা এএনআইকে জানিয়েছে, গোয়েন্দা সংস্থা জঙ্গিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগে এবং জঙ্গি সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকদের (ওজিডব্লিউ) ব্যবহৃত মাধ্যমগুলো নজরদারিতে রেখেছিল। একটি যোগাযোগের ক্ষেত্রে দেখা যায়, মোবাইল অ্যাপটি ভারতের প্রতিনিধিত্ব করে না এবং অ্যাপটিতে কী ধরনের কার্যক্রম চলছিল তা জানা খুব কঠিন ছিল।

You might also like!