Breaking News
 
JU Bratya Basu Attack: যাদবপুরে শিক্ষামন্ত্রীর গাড়িতে হামলার ছক স্পেন থেকে-দিল্লি বিমানবন্দরে গ্রেফতার যাদবপুরের প্রাক্তনী হিন্দোল মজুমদার! "Detention To Continue": বাংলাদেশি সন্দেহে ধরপাকড় চলবেই, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিলনা মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট! Kanyasree Divas: কন্যাশ্রী দিবসে সাফল্যের খতিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর, বিশ্বের ৫৫২ প্রকল্পের মধ্যে সেরা পশ্চিমবঙ্গের কন্যাশ্রী! Karachi aerial firing: স্বাধীনতা দিবসের আনন্দে শূন্যে গুলি, করাচিতে শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু, আহত ৬৪! Bengal Metro Expansion: একসঙ্গে তিন মেট্রো প্রকল্পের উদ্বোধন, কলকাতায় মোদি সফরের দিনক্ষণ চূড়ান্ত! Kolkata Metro: নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রোর পথে বড় পদক্ষেপ, শুরু হচ্ছে সয়েল টেস্টিং – আশার আলো উত্তর শহরতলিতে!

 

Travel

1 year ago

Best Tourism Village Competition 2023: ফের ভারতসেরা হল বাংলা!দুবাই থেকে উচ্ছ্বাস প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

Navagram Best Tourism Village 2023  (Collected)
Navagram Best Tourism Village 2023 (Collected)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ বাংলাকে ভারতের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পীঠস্থান বলে ভূষীত করা হয়।সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উৎকৃষ্ট উদাহরন মুর্শিদাবাদের নবগ্রাম। এবার সেই সবীকৃতির মুকুটে আরো এক রত্ন দ্বারা আভূষীত করল কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক। মুর্শিদাবাদের নবগ্রামেরকিরীটেশ্বরীকে দেশের ‘সেরা পর্যটন গ্রাম’ হিসাবে মনোনীত করল কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক।

এই খবর শুনে স্বভবতই দারুন খুশি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বৃহস্পতিবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে (সাবেক টুইটার) এ কথা জানিয়ে লিখেছেন, ‘‘আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার কিরীটেশ্বরীকে ভারত সরকারের পর্যটন মন্ত্রক ভারতের সেরা পর্যটন গ্রাম হিসেবে নির্বাচিত করেছে। দেশের ৩১টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে প্রাপ্ত ৭৯৫টি আবেদনের মধ্যে ২০২৩ সালের ‘সেরা পর্যটন গ্রাম প্রতিযোগিতা’ হয়েছিল। সেখানেই এই নির্বাচন হয়েছে৷ আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে হবে পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান। আমি ওই গ্রামের বাসিন্দাদের অভিনন্দন জানাই। জয় বাংলা!’’

মুর্শিদাবাদের দহপাড়া রেলস্টেশন থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে কিরীটেশ্বরী গ্রামে মন্দিরের অবস্থান। জনশ্রুতি, সেখানে সতীর মুকুট বা কিরীট পড়েছিল। সেই কারণে দেবীকে ‘মুকুটেশ্বরী’ বলেও ডাকা হয়। ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৪০৫ সালে দেবীর প্রাচীন মন্দিরটি ভেঙে পড়ে। তার পরে উনবিংশ শতকে লালগোলার রাজা দর্পনারায়ণ রায় নতুন মন্দির নির্মাণ করান। পরবর্তী সময়ে মন্দিরের জন্য জমি দান করেছিলেন স্থানীয় মুসলিমদের একাংশ। প্রতি পৌষে মহামায়ার পুজো উপলক্ষে মন্দির চত্বরের ওই জমিতে মেলা বসে। আয়োজনের মূল দায়িত্বে থাকেন মুসলিমরাই।

You might also like!