kolkata

13 hours ago

Rakesh singh: বিজেপি নেতা রাকেশ সিংহের ছেলে শিবম কংগ্রেস অফিসে হাঙ্গামার ঘটনায় গ্রেফতার!

Rakesh Singh's son arrested
Rakesh Singh's son arrested

 

দূরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্ক: কলকাতায় প্রদেশ কংগ্রেসের সদর দফতর ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন বিজেপি নেতা রাকেশ সিংহের ছেলে শিবম সিংহ। এর আগে রাকেশের ঘনিষ্ঠ তিনজন—বিজয়প্রসাদ ধানুক, সন্তোষকুমার রাজভর ও দিব্যেন্দু সামন্ত—গ্রেফতার হয়েছিল। তদন্তের জন্য শনিবার দুপুরে পুলিশের দল রাকেশের বাড়িতে যায়, কিন্তু নেতার খোঁজ মেলেনি।পুত্রের গ্রেফতারি নিয়ে সমাজমাধ্যমে পুলিশকে একহাত নিয়েছেন রাকেশ। তিনি জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করতে পারেনি বলে তাঁর পুত্রকে হেনস্থা করে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী এবং কন্যা পুত্রের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁদেরও হেনস্থা করেছে পুলিশ। তিনি সরাসরি কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ বর্মাকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জানিয়েছেন, পুত্রের গ্রেফতারির বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হবেন।

অভিযোগ, শুক্রবার সকাল সওয়া ১১টা নাগাদ প্রদেশ কংগ্রেস দফতরে রাকেশের নেতৃত্বে একদল সমর্থক বিজেপির পতাকা হাতে ঢুকে পড়েন। অভিযোগ, রাকেশ ছাড়াও সেখানে ছিলেন বিজেপি নেতা প্রতীক পান্ডে। ঘটনাচক্রে, এর আগেই সমাজমাধ্যমে লাইভে এসে রাকেশ ঘোষণা করেছিলেন, ‘‘আজ যা হবে, এর পর গোটা দেশে কংগ্রেসিদের বিরুদ্ধে এই রকম বিরোধিতা দেখা যাবে।’’ বিধান ভবনের বাইরে ঝোলানো কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ছবিতে কালি লেপে দেন বিজেপির লোকজন। তার পর ঢুকে পড়েন ভিতরে।সে সময়ে কংগ্রেসের দফতরে বিশেষ কেউ ছিলেন না। অভিযোগ, সেই সুযোগ নিয়ে তাণ্ডব চালানো হয় দফতরে। গেটের বাইরে কংগ্রেস নেতাদের ছবিতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পোড়ানো হয় পতাকাও। হামলার ঘটনায় শুক্রবারই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। অস্ত্র আইন-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয় এন্টালি থানায়।

গত বুধবার ‘ভোটার অধিকার যাত্রা’য় বিহারের দ্বারভাঙা থেকে মুজফ্‌ফরপুর যাচ্ছিলেন রাহুল, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী, তেজস্বী যাদবেরা। অভিযোগ, দ্বারভাঙায় কংগ্রেসের একটি মঞ্চ থেকে বছর কুড়ির এক তরুণ প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং তাঁর প্রয়াত মাকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। সেই থেকে সংঘাতের সূত্রপাত। তার জেরেই কলকাতায় কংগ্রেসের দফতরে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।

কলকাতায় প্রদেশ কংগ্রেসের সদর দফতর ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন বিজেপি নেতা রাকেশ সিংহের ছেলে শিবম সিংহ। এর আগে রাকেশের ঘনিষ্ঠ তিনজন—বিজয়প্রসাদ ধানুক, সন্তোষকুমার রাজভর ও দিব্যেন্দু সামন্ত—গ্রেফতার হয়েছিল। তদন্তের জন্য শনিবার দুপুরে পুলিশের দল রাকেশের বাড়িতে যায়, কিন্তু নেতার খোঁজ মেলেনি।পুত্রের গ্রেফতারি নিয়ে সমাজমাধ্যমে পুলিশকে একহাত নিয়েছেন রাকেশ। তিনি জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করতে পারেনি বলে তাঁর পুত্রকে হেনস্থা করে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, তাঁর স্ত্রী এবং কন্যা পুত্রের বাড়িতে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁদেরও হেনস্থা করেছে পুলিশ। তিনি সরাসরি কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ বর্মাকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। জানিয়েছেন, পুত্রের গ্রেফতারির বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হবেন।

অভিযোগ, শুক্রবার সকাল সওয়া ১১টা নাগাদ প্রদেশ কংগ্রেস দফতরে রাকেশের নেতৃত্বে একদল সমর্থক বিজেপির পতাকা হাতে ঢুকে পড়েন। অভিযোগ, রাকেশ ছাড়াও সেখানে ছিলেন বিজেপি নেতা প্রতীক পান্ডে। ঘটনাচক্রে, এর আগেই সমাজমাধ্যমে লাইভে এসে রাকেশ ঘোষণা করেছিলেন, ‘‘আজ যা হবে, এর পর গোটা দেশে কংগ্রেসিদের বিরুদ্ধে এই রকম বিরোধিতা দেখা যাবে।’’ বিধান ভবনের বাইরে ঝোলানো কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ছবিতে কালি লেপে দেন বিজেপির লোকজন। তার পর ঢুকে পড়েন ভিতরে।সে সময়ে কংগ্রেসের দফতরে বিশেষ কেউ ছিলেন না। অভিযোগ, সেই সুযোগ নিয়ে তাণ্ডব চালানো হয় দফতরে। গেটের বাইরে কংগ্রেস নেতাদের ছবিতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পোড়ানো হয় পতাকাও। হামলার ঘটনায় শুক্রবারই বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। অস্ত্র আইন-সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের হয় এন্টালি থানায়।

গত বুধবার ‘ভোটার অধিকার যাত্রা’য় বিহারের দ্বারভাঙা থেকে মুজফ্‌ফরপুর যাচ্ছিলেন রাহুল, প্রিয়ঙ্কা গান্ধী, তেজস্বী যাদবেরা। অভিযোগ, দ্বারভাঙায় কংগ্রেসের একটি মঞ্চ থেকে বছর কুড়ির এক তরুণ প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং তাঁর প্রয়াত মাকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। সেই থেকে সংঘাতের সূত্রপাত। তার জেরেই কলকাতায় কংগ্রেসের দফতরে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।

You might also like!