Breaking News
 
JU Bratya Basu Attack: যাদবপুরে শিক্ষামন্ত্রীর গাড়িতে হামলার ছক স্পেন থেকে-দিল্লি বিমানবন্দরে গ্রেফতার যাদবপুরের প্রাক্তনী হিন্দোল মজুমদার! "Detention To Continue": বাংলাদেশি সন্দেহে ধরপাকড় চলবেই, অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিলনা মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট! Kanyasree Divas: কন্যাশ্রী দিবসে সাফল্যের খতিয়ান মুখ্যমন্ত্রীর, বিশ্বের ৫৫২ প্রকল্পের মধ্যে সেরা পশ্চিমবঙ্গের কন্যাশ্রী! Karachi aerial firing: স্বাধীনতা দিবসের আনন্দে শূন্যে গুলি, করাচিতে শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু, আহত ৬৪! Bengal Metro Expansion: একসঙ্গে তিন মেট্রো প্রকল্পের উদ্বোধন, কলকাতায় মোদি সফরের দিনক্ষণ চূড়ান্ত! Kolkata Metro: নোয়াপাড়া-বারাসত মেট্রোর পথে বড় পদক্ষেপ, শুরু হচ্ছে সয়েল টেস্টিং – আশার আলো উত্তর শহরতলিতে!

 

Travel

1 year ago

Lebong Trip : দার্জিলিং তো অনেক হল!এবার চলুন এই অফবিটে, পাশে পাবেন নেপালকেও

Lebong Villege WB (Collected)
Lebong Villege WB (Collected)

 

দুরন্ত বার্তা ডিজিটাল ডেস্কঃ বছর শেষ হতে আর মাত্র কয়েক দিন, আর বর্ষ শেষের রাত মানেই বাঙালির একদল ভিড় করবে পার্ক স্ট্রিটে। আর একদল যাবে দার্জিলিং।গত কয়েক বছরের ছবি বলছে, বর্ষবরণের রাতে দার্জিলিংয়ের ম্যাল যে পরিমাণ পর্যটকদের ভিড় হয়, তা হার মানাতে পারে পার্ক স্ট্রিটকেও। এ বছরও যে তার ব্যতিক্রম হবে না, তা আগে থেকেই বোঝা যাচ্ছে। উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনের টিকিট সব বুকট। দার্জিলিং র ছোট থেকে বড় কোনো হটে বা হোমস্টে ও ফাঁকা নেই। 

কী ভাবছেন! বর্ষ বরন বাড়িতেই কাটাতে হবে? বর্ষ বরন যদি শৈল শহরে করার ইচ্ছে রাখেন তবে ঢু মেরে দেখতে পারেন দার্জিলিংয়ের খুব কাছের একটি ছোট্ট গ্রাম লেবং। শৈলশহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটার নীচে অবস্থিত লেবং। দার্জি‌লিং থেকে লেবংয়ের উচ্চতার খুব বেশি ফারাকও নেই। লেবংকে পাহাড়ি গ্রাম বললে ভুল হবে। এটা দার্জিলিংয়ের কোলে লুকিয়ে থাকা একটা ছোট্ট উপত্যকা। ১৮৫০-এর দশকে দার্জিলিং পাহাড়ের কোলে এই লেবং চা চাষ শুরু হয়। বিখ্যাত গোর্খা স্টেডিয়াম এই লেবংয়েই অবস্থিত।

ঘুম পেরিয়ে লেবং। চা বাগানের পাশ দিয়ে পৌঁছাতে হয় সেখানে। লেবংয়ের চা বাগানের উপরেই হোম-স্টে। সেখানে দাঁড়িয়ে দেখা যায় বিস্তীর্ণ সবুজ চা বাগান। দেখা যায় বরফে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জও। আর দেখা যায় নেপালের পাহাড়। দার্জিলিং থেকে লেবং পৌঁছাতে গেলে আপনাকে নেপাল সীমান্তের পাশ দিয়েই যেতে হবে। লেবংয়ের কোলে বসে দেখা যায় কালিম্পং, নামচি, সিকিমও। দার্জিলিংয়ের ভিড়ভাট্টা এড়াতে চাইলে বেছে নিতে পারেন লেবংকে।

লেবংয়ে একটি রেস কোর্সও রয়েছে। ৫ মিনিটের হাঁটা পথে ঘুরে নিতে পারেন সেটাও। এছাড়া গ্রাম থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে রংডং খোলা নদী। গ্রামের পাহাড়ি পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে ঘুরে আসতে পারেন নদী থেকে। লেবং থেকে ঘুরে নেওয়া যায় আরও একটি দেশ—নেপাল। সুখিয়াপোখরি পেরিয়ে চলে যেতে পারেন ভারত-নেপাল সীমান্তে। সেখানে রয়েছে পশুপতিনগর। সস্তায় জ্যাকেট, ছাতা, প্রসাধনী বা কোনও বৈদ্যুতিন যন্ত্র কিনতে পারবেন এখানে। তবে, পশুপতি মার্কেট থেকে বুঝেশুনে জিনিস কেনাই ভাল।

পশুপতি মার্কেট ঘুরে আবার ফিরে আসতে পারেন লেবংয়ে। কিংবা যেতে পারেন ঘুমে। লেবং যাওয়ার সুবিধা হল, আপনি দার্জিলিংয়ের টয় ট্রেনে চেপেও পৌঁছাতে পারেন এই গ্রামে। এছাড়া দার্জিলিং বা নিউ জলপাইগুড়ি যে কোনও জায়গা থেকেই লেবং যাওয়ার গাড়ি পেয়ে যাবেন। ডিসেম্বরের ছুটিতে কোথায় যাবেন, এখনও প্ল্যান না করে থাকলে লেবংয়ের কথা ভাবতে পারেন। 

You might also like!